ভয়েজ ডেস্ক:
জেএসসি পরীক্ষায় বাংলা প্রথমপত্রে হুবহু গাইড বই থেকে প্রশ্ন তুলে দেওয়ার অভিযোগে ফেনী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আবদুল ওহাবকে খাগড়াছড়ি বদলী করা হয়েছে। একই সঙ্গে আবদুল ওহাব ছাড়াও প্রশ্ন পরিশোধনের দায়িত্বে থাকা আরও চার শিক্ষকসহ মোট পাঁচ শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শো-কজ) দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সুবোধ চন্দ্র ঢালী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোমবার এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, জেএসসি পরীক্ষায় বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নের দায়িত্ব পালনে অযোগ্যতা ও অবহেলার কারণে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর প্রশ্নপত্র প্রণয়নকারী শিক্ষক আবদুল ওহাবের বিরুদ্ধে কেন বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে না- সাত কার্যদিবসের মধ্যে এ বিষয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেছে। পৃথক অফিস আদেশে আবদুল ওহাবকে ফেনী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে খাগড়াছড়ির রামগড় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে তাৎক্ষণিক বদলী করা হয়েছে।
এ ছাড়া প্রশ্ন পরিশোধনকারী কুমিল্লা জিলা স্কুলের সহকারী শিক্ষক রিক্তা বডুয়া, চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নাছিমা খানম ও নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. শামিম আক্তারকেও সাত কার্যদিবসের মধ্যে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। শিক্ষা বোর্ডের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও বাজারে প্রকাশিত গাইড বই থেকে প্রশ্ন করায় এসব শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ১ নভেম্বর সারা দেশে একযোগে শুরু হয় অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা। প্রথম দিনই বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ বছর জেএসসি ও জেডিসিতে মোট পরীক্ষার্থী ২৪ লাখ ১২ হাজার ৭৭৫ জন।
জেএসসি পরীক্ষায় বাংলা প্রথমপত্রে হুবহু গাইড বই থেকে প্রশ্ন তুলে দেওয়ার অভিযোগে ফেনী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আবদুল ওহাবকে খাগড়াছড়ি বদলী করা হয়েছে। একই সঙ্গে আবদুল ওহাব ছাড়াও প্রশ্ন পরিশোধনের দায়িত্বে থাকা আরও চার শিক্ষকসহ মোট পাঁচ শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শো-কজ) দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সুবোধ চন্দ্র ঢালী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোমবার এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, জেএসসি পরীক্ষায় বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নের দায়িত্ব পালনে অযোগ্যতা ও অবহেলার কারণে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর প্রশ্নপত্র প্রণয়নকারী শিক্ষক আবদুল ওহাবের বিরুদ্ধে কেন বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে না- সাত কার্যদিবসের মধ্যে এ বিষয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেছে। পৃথক অফিস আদেশে আবদুল ওহাবকে ফেনী সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে খাগড়াছড়ির রামগড় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে তাৎক্ষণিক বদলী করা হয়েছে।
এ ছাড়া প্রশ্ন পরিশোধনকারী কুমিল্লা জিলা স্কুলের সহকারী শিক্ষক রিক্তা বডুয়া, চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নাছিমা খানম ও নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. শামিম আক্তারকেও সাত কার্যদিবসের মধ্যে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। শিক্ষা বোর্ডের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও বাজারে প্রকাশিত গাইড বই থেকে প্রশ্ন করায় এসব শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ১ নভেম্বর সারা দেশে একযোগে শুরু হয় অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা। প্রথম দিনই বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ বছর জেএসসি ও জেডিসিতে মোট পরীক্ষার্থী ২৪ লাখ ১২ হাজার ৭৭৫ জন।