শীতের ঠান্ডা হাওয়া ছাড়াও আরও কিছু বিষয় আছে, যা ঠোঁট ফাটাকে ত্বরান্বিত করে বা বাড়িয়ে দেয়। যেমন বারবার জিব দিয়ে ঠোঁট চাটার অভ্যেস, ধূমপান, পুষ্টিহীনতা ও ভিটামিনের অভাব, প্রখর সূর্যের তাপ ও পানিশূন্যতা, রেটিনয়েড জাতীয় ওষুধ সেবন। বিভিন্ন চর্মরোগ যেমন—চিলাইটস ও পরিপাকতন্ত্রের রোগ আছে তাদেরও বেশি ঠোঁট ফাটে।
কী করবেন?
ঠোঁট ফাটা এমন একটি সাধারণ সমস্যা, যার জন্য চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার তেমন কোনো প্রয়োজন হয় না। কিছু বিষয়ে সচেতনতা থাকলে নিজেরাই এই সমস্যার সমাধান করা যায়। যেমন:
- এই আবহাওয়ায় নিয়মিত রিপ বাম, ভ্যাসলিন, পেট্রোলিয়াম জেলি ইত্যাদি ব্যবহার করুন।
- প্রতিদিন পানিশূন্যতা রোধে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করবেন।
- খুব ঠান্ডা বাতাসে হাওয়া থেকে মুখ বাঁচাতে স্কার্ফ পরতে পারেন।
- প্রখর সূর্যালোকে বের হবার সময় অবশ্যই সানব্লক ব্যবহার করবেন।
- শীতের দিনে ঠোঁটে প্রসাধনী যেমন—লিপস্টিক ব্যবহার করতে সতর্ক হোন। এগুলো যেন বেশি শুষ্ক বা ম্যাট না হয়।
- জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজাবার চেষ্টা করবেন না বা ঠোঁটের চামড়া টেনে ওঠাবেন না।